তুরস্কে অনুষ্ঠিত হবে কপ-৩১ জলবায়ু সম্মেলন
তুরস্ক আগামী বছর জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন কপ-৩১ আয়োজন করবে এবং অস্ট্রেলিয়া সম্মেলনে সরকারি পর্যায়ের আলোচনায় নেতৃত্ব দেবে। বার্ষিক কপ সম্মেলনগুলোই বৈশ্বিক জলবায়ু কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়ার প্রধান আন্তর্জাতিক মঞ্চ। ২০২২ সালে তুরস্ক ও অস্ট্রেলিয়া উভয়ই কপ-৩১ আয়োজনের জন্য দরপত্র দেয় এবং কেউই সরে না দাঁড়ানোয় দুই দেশের মধ্যে অচলাবস্থা তৈরি হয়। লস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ বলেন, নতুন সমঝোতা অনুযায়ী কপ-৩১ আয়োজন করবে তুরস্ক, আর সরকারি আলোচনার নেতৃত্ব দেবে অস্ট্রেলিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে একটি প্রাক–কপ আয়োজন করা হবে। তিনি এটিকে তুরস্ক ও অস্ট্রেলিয়া—দুই দেশের জন্যই বড় জয়” বলে মন্তব্য করেন। এ দুই দেশকে এখন মাত্র এক বছরের মধ্যে এমন একটি আয়োজনের প্রস্তুতি নিতে হবে, যেখানে কয়েক হাজার প্রতিনিধি অংশ নেন এবং যেখানে জলবায়ু নীতিতে ঐকমত্যে পৌঁছাতে দীর্ঘ কূটনৈতিক প্রচেষ্টা প্রয়োজন। অস্ট্রেলিয়ার জলবায়ু ও জ্বালানি মন্ত্রী ক্রিস বাউয়েন বলেন, আলোচনাটি এখনও সম্পূর্ণ হয়নি, তবে সমঝোতাটি অস্ট্রেলিয়ার লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে। তিনি জানান, আলোচনা-পরিচালনার ক্ষেত্রে কপ সভাপতির সব ক্ষমতাই তার হাতে থাকবে—যেম
তুরস্ক আগামী বছর জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন কপ-৩১ আয়োজন করবে এবং অস্ট্রেলিয়া সম্মেলনে সরকারি পর্যায়ের আলোচনায় নেতৃত্ব দেবে।
বার্ষিক কপ সম্মেলনগুলোই বৈশ্বিক জলবায়ু কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়ার প্রধান আন্তর্জাতিক মঞ্চ। ২০২২ সালে তুরস্ক ও অস্ট্রেলিয়া উভয়ই কপ-৩১ আয়োজনের জন্য দরপত্র দেয় এবং কেউই সরে না দাঁড়ানোয় দুই দেশের মধ্যে অচলাবস্থা তৈরি হয়।
লস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ বলেন, নতুন সমঝোতা অনুযায়ী কপ-৩১ আয়োজন করবে তুরস্ক, আর সরকারি আলোচনার নেতৃত্ব দেবে অস্ট্রেলিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে একটি প্রাক–কপ আয়োজন করা হবে।
তিনি এটিকে তুরস্ক ও অস্ট্রেলিয়া—দুই দেশের জন্যই বড় জয়” বলে মন্তব্য করেন।
এ দুই দেশকে এখন মাত্র এক বছরের মধ্যে এমন একটি আয়োজনের প্রস্তুতি নিতে হবে, যেখানে কয়েক হাজার প্রতিনিধি অংশ নেন এবং যেখানে জলবায়ু নীতিতে ঐকমত্যে পৌঁছাতে দীর্ঘ কূটনৈতিক প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
অস্ট্রেলিয়ার জলবায়ু ও জ্বালানি মন্ত্রী ক্রিস বাউয়েন বলেন, আলোচনাটি এখনও সম্পূর্ণ হয়নি, তবে সমঝোতাটি অস্ট্রেলিয়ার লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে।
তিনি জানান, আলোচনা-পরিচালনার ক্ষেত্রে কপ সভাপতির সব ক্ষমতাই তার হাতে থাকবে—যেমন আলোচনার দায়িত্ব বণ্টন, সহ-সমন্বয়ক নিয়োগ, খসড়া নথি তৈরি এবং চূড়ান্ত ‘কভার ডিসিশন’ জারি করা।
সূত্র: রয়টার্স
এমএসএম
What's Your Reaction?